ডেঙ্গু এক আতংকিত রোগের নাম

 

 

Published date 15.5.24

বর্তমানে বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগের রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।  ডেঙ্গু রোগ সাধারনত মশার কামড়ে হয়ে থাকে । এই রোগকে তিনটি ফেইজে বলা হয়ে থাকে।  ডেঙ্গু রোগ হলে যে জ্বর হয় তা এই তিনটি ফেইজের পার্থক্যের কারনে তিন ধরনের  জ্বরের প্রভাব সৃষ্টি করে থাকে ।যেমন- ফেব্রাইল ফেইজে জ্বর , এফেব্রাইল ফেইজে জ্বর  এবং কনভালেসেন্ট ফেইজ জ্বর। 

ফেব্রাইল ফেইজে জ্বর হলে জ্বরের উপসর্গ গুলো থাকে।

 এফেব্রাইল ফেইজে জ্বর হলে এই স্টেজটা মারাত্মক সব জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। জ্বর চলে যাওয়ার পরই আসল সমস্যা শুরু হয় ।  ২ দিন থাকে। জ্বর না থাকলেও তাই এ সময় সতর্ক থাকতে হবে।

কনভালেসেন্ট ফেইজ জ্বর হলে ডেঙ্গু রোগী রোগ হতে সুস্থ হবার পরে বিষন্নতায় আচ্ছন্ন হয় । অনেকে  স্বাস্ত্যগত দিক দিয়ে দুর্বল হয়ে যায়।

https://www.highcpmgate.com/sym70zu243?key=92cf78570f96c727c9d5b980cca03ebf

অন্যদিকে ,ডেঙ্গু দু ধরনের হয়ে থাকে

ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু জ্বর খুব মারাত্বক ধরনের ডেঙ্গু জ্বর নয় ।   ডেঙ্গু রোগীরা ডেঙ্গু  রোগ হলেও তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যায়।

  ডেঙ্গু হিমোরেজিক ফিভার এমন ধরনের ডেঙ্গু জ্বর ঠিক মত চিকিৎসা না করলে মৃত্যুর ঝুঁকি রয়েছে।জ্বরের সঙ্গে যদি প্লটিলেট কাউন্ট এক লাখের কম হয় এবং হিমাটক্রিট শতকরা ২০ ভাগ  ভ্যারিয়েশন হয়,  ফুসফুসে বা পেটে  পানি আসে তবে বুঝতে হবে  ডেঙ্গু হিমোরেজিক ফিভার   হয়েছে।  ডেঙ্গু হিমোরেজিক ফিভার প্রথম পর্যায়ে  টুনিকেট টেস্ট পজিটিভ হওয়া ছাড়া রক্তক্ষরণের আর কোনো আলামত থাকে না।

দ্বিতীয় পর্যায়ে দৃশ্যত রক্তক্ষরণ থাকে। তাই রক্তক্ষরণ দেখা না গেলেও জ্বরের সঙ্গে লিকিংয়ের উপসর্গ থাকলে সেটা ডেঙ্গু হিমোরেজিক ফিভার।

তৃতীয় পর্যায়ে  ১ বা ২ এর সঙ্গে ব্লাডপ্রেসার কমে, পালস বাড়ে। । চতুর্থ পর্যায়ে  ১ বা ২ এর সঙ্গে ব্ লাডপ্রে সার, পা লস রেকর্ড না করা যায়।

একসঙ্গে তৃতীয়  ও চতুর্থ পর্যায়কে ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম বলে। ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম বিশেষ করে গ্রেড-৪ প্রতিরোধ করতে না পারলে পরিণতি খারাপ হয়।

এনএস ১ অ্যান্টিজেন : এটাই জ্বরের প্রথম সপ্তাহে ডেঙ্গুর নিশ্চিত পরীক্ষা। জ্বর থাকাকালীন এটা পজিটিভ হয়। জ্বর চলে গেলে অর্থাৎ ছয়দিন পর এটা করা দরকার নেই।

ভাইরাস আইসোলেসন : জ্বর থাকা অবস্থায় এটাও কার্যকরী পরীক্ষা তবে রিসার্চ ল্যাব ছাড়া এটা করা হয় না।

অ্যান্টিবডি পরীক্ষা : সাত দিন পরে পজিটিভ হয় বলে এটা কার্যকরী নয়। এনএস-১ অ্যান্টিজেন করা গেলে এটার দরকারও নেই।

প্লাটিলেট কাউন্ট ও হিমাটক্রিট : প্লাটিলেট আতঙ্ক না থাকলে এটা অত্যাবশ্যকীয় নয়। হিমোরেজিক ফিভার ডায়াগনোসিস ও ফলোআপের জন্য করা লাগে।

হিমোরেজিক ফিভার হলে পেটে ও ফুসফুসে পানি নিশ্চিত করার জন্য পেটের আল্ট্রাসনোগ্রাফি ও বুকের এক্স-রে করা লাগে।

ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে যা যা করতে হবে।

প্যারাসিটামল : অন্য জ্বরের মতো প্যারাসিটামল দিয়ে জ্বর নামিয়ে রাখতে হবে। জ্বর নামিয়ে ১০০ রাখলেই চলবে। ৯৭ করার দরকার নেই। প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য ওষুধ ব্যবহার করা উচিত না। এনএসআইডি (ডাইক্লোফেনাক, ইন্ডোমেথাসিন) দ্রুত জ্বর নামিয়ে, ঘাম ঝরিয়ে শকে নিতে পারে, কিডনির ক্ষতি করতে পারে। খাদ্যনালিতে রক্তক্ষরণ ত্বরান্বিত করে জীবনের ঝুঁকি ডেকে আনতে পারে। সাপোজিটরি নিলে শুধু প্যারাসিটামল, অন্য কিছু নয়। চার ডোজে ভাগ করে প্রতিবারে পাঁচশ’ মিলিগ্রাম প্যারাসিটামল খাওয়া উচিত তার পরেও ১০২-এর বেশি থাকলে একবারে তৎক্ষণাৎ এক হাজার মিলিগ্রাম প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে।

 তিন লিটার  পর্যন্ত পানি পান করতে হবে।  স্যালাইনেখেতে হবে। ।ডেঙ্গু হলে প্যারাসিটামল ও পানিই র আসল  ওষুধের কাজ করে । । এসময় সময় ক্ষুধামন্দা হয়, বমি লাগে। ফলের রস উপকারী পানি এবং অল্পতে বেশি ক্যালরি পাওয়া সম্ভব।  তাই ফলের রস খেতে হভে বেশি বেশি করে । স্বাভাবিক খাবার খেতে হবে।

ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু এবং প্রথম পর্যায়ের  হিমোরেজিকে  বাসায়ই চিকিৎসা করলে রোগী সুস্থ হয়ে ওঠে   । দ্বিতীয় পর্যায়ে বাড়তি সমস্যা হল প্রথমদিকেই ধরতে না পারলে চিকিৎসা না দিলে  তৃতীয়  বা চতুর্থ পর্যায়ে  অর্থাৎ শকে চলে যেতে পারে।    পালস প্রেসার ২০-এর বেশি থাকে এবজ্য ব্লাডপ্রেসার মনিটর করতে হবে যাতে। সিস্টলিক প্রেসার ৯০-এর বেশি রাখতে হবে। এজন্য পানি দিতে হবে, স্যালাইন দিতে হবে। ব্লাড প্রেসার ও প্রস্রাবের পরিমাণ দেখে মনিটর করতে হবে।  পর্যায়ে হিমোরেজিক জ্বরের দ্বিতীয় পর্যায়ে যদি দেখা যায়  পেটের ব্যথা কমছে না, বমি হচ্ছে অথবা প্রেসার ঠিক থাকছে না তাহলে হাসপাতালে নিয়ে হবে।  

Dengue is one kind of alarming disease

Currently the number of patients with dengue disease is increasing in Bangladesh.

 

 

Dengue disease is usually mosquito bites. The disease is called three phase. Dengue disease fever causes the effect of three types of fever due to the difference between these three phases. February phase contains fever symptoms. https://www.highcpmgate.com/sym70zu243?key=92cf78570f96c727c9d5b980cca03ebf This stage can cause all the serious complications when fever in the ebrail phase. The real problem begins after the fever is gone. It lasts 2 days. Even if there is no fever, you have to be careful at this time. Dengue patients are overwhelmed with depression when the condition of the conventive phase fever. Many become weakly weakened. On the other hand, there are two types of dengue Classical dengue fever is not a deadly type of dengue fever. Dengue patients are dengue, but they are healed quickly. Dengue hemorrhagic fever is at risk of death if not treated such dengue fever. Dengue hemorrhagic fever is in the first phase of the bloodstream except to be positive to the Tunic. In the second phase there is apparently bleeding. Therefore, if the bleeding does not appear, it is dengue hemorrhagic fever if there is a symptom of licking with fever. In the third phase, the blood pressure with 1 or 2 reduces the pulse. The Bloodpressure, pulse can not be recorded with 1 or 2 in the fourth phase. The third and fourth stages together are called dengue shock syndrome. Dengue shock syndrome, especially grade-1, does not prevent the consequences. NS3 antigen: This is a sure test of dengue in the first week of fever. It is positive during fever. If the fever is gone, that is, after six days, it is not necessary to do it. Virus Isolson: It is also a functional test when there is a fever but it is not done without a research lab. Antibody Test: It is not effective because seven days later is positive. It does not need to be done if NS-1 is antigen. Platilate Count and Hemorrhagic fever If it is not terrified. Hemorrhagic fever is done for diagnosis and follow -up.

Hemorrhagic fever is needed to ensure water in the abdomen and lungs. Whatever you need to do to prevent dengue disease. Paracetamol: The fever should be kept down with paracetamol like other fever. If the fever is lowered and kept. No need to do that. Drugs other than paracetamol should not be used. NSID (diclofenac, indomethacin) can quickly reduce fever, sweat to sweat, damage the kidneys. Bleeding in the esophagus can accelerate the risk of life. Taking a suppository is just paracetamol, nothing else. Four hundred milligrams of paracetamol should be consumed every time by dividing it into four doses, and if more than 12, then one thousand milligrams of paracetamol can be consumed at once. Drink up to three liters of water. Salinem. Hall, paracetamol and water work on the original drug. The During this time, hunger is hungry, vomiting. Fruit juice can be beneficial water and a little more calories. So the fruit juice is more high. Have to eat normal food. Classical dengue and first phase Himorji treatment at home becomes healthy. In the second phase, the additional problem is that if you do not get caught in the first place, you can go to the third or fourth phase. Pulse pressure is more than 20 and the blood pressure should be monitored. The systolic pressure should be kept more than 1. For this, you have to give water, saline should be given. Monitor the amount of blood pressure and urine. In the second phase of the hemorrhagic fever at the stage, abdominal pain is not reduced, vomiting or pressured is not okay then it will be taken to the hospital.